কলিকাতা হারবাল। কবিরাজ মোঃ মাহবুবুর রহমান। আমাদের কাছে বিভিন্ন রোগী প্রশ্ন করে থাকেন যে ডাক্তার সাহেব।

আসলে কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার লক্ষণ যদি বলি তবে ৭০ থেকে ৮০ ভাগ বিকল হওয়ার আগে কোনভাবেই এর লক্ষণগুলো কোনভাবেই প্রকাশ পায় না। এ অবস্থায় দেখা যায় খাওয়ায় অরুচী, বমি বমি ভাব, মাঝে মাঝে ঘুম থেকে উঠলে চোখ-মুখ ফোলা দেখানো অর্থাৎ চোখের নিচের অংশ বেশি ভারি ভারি হয়ে থাকে। এছাড়া আস্তে আস্তে রক্ত শূণ্যতা দেখা দেয়। চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে আসে। আরও যদি বেশি ঝুঁকিতে থাকে তবে বিনা কারণে শরীর চুলকাবে, গায়ের রঙ পরিবর্তন হয়ে যাবে। রাতে অনেকবার প্রস্রাব করতে হয়। কারও কারও উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। হাত এবং পা সব সময় দুর্বল লাগবে এবং ঘুম ঘুম ভাব লাগবে ঘরের ভিতরে।

মোট কথা বলতে দেহ তো আমাদের একটাই। যখন এটি খুব বেশি রোগের আক্রান্ত হয় তখনই সবগুলো অঙ্গই ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যায়। এ জন্য এই রোগটিকে নিরব ঘাতক বা সাইলেন্ট কিলার রোগ বলা হয়ে থাকে।

কিডনি রোগীর খাবার নিয়ে ৫ টি ভুল ধারণা। https://kolikataherbal.com/

নিয়ম মেনে ফলমূল, প্রোটিন, দুগ্ধজাতীয় ও পটাশিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে।

আমাদের শরীরে পানি, অম্ল ও ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে কিডনি। পাশাপাশি রক্ত পরিশোধন ও শরীর থেকে দূষিত পদার্থ ছেঁকে বের করে দেয় এই অঙ্গ। গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গের কোনো সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। সুস্থ থাকতে এর পাশাপাশি সঠিক ডায়েট ফলো করতে হয়। তবে কিডনি রোগীদের খাবার নিয়ে অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে মানুষের মনে। অনেক কিডনি রোগী অনেক ধরনের খাবার বাদ দেন ও অপুষ্টির শিকার হন। এমন পাঁচটি খাবারের ভুল ধারণা গুলো হলো।

আমাদেরকে অনেকে প্রশ্ন করেন? বেশি পানি পান করলে কিডনি ভালো হয়ে যায়। https://kolikataherbal.com/

বেশি পানি পান করলে কিডনির সমস্যা ঠিক হয়ে যায়, এটা আসলে সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। আবহাওয়া ও কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে কতটুকু পানি পান করতে হবে। পানির পিপাসাই পানি পানের পরিমাণ নির্দেশ করে। তবে ডায়রিয়া বা বমির পর পানিশূন্যতা পূরণ না করলে কিডনি বিকল হতে পারে। আবার কিডনি বিকল হলে বরং পানি মেপে পান করতে বলা হয়। কিডনিতে পাথর হলে বা সংক্রমণ হলে অনেক সময় বেশি পানি ও তরল খাবার খেতে বলা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।

২. আবার অনেকেই মনে করে থাকেন ফলমূল খাওয়া নিষেধ।

তবে দীর্ঘমেয়াদি যদি আপনার আমার কিডনির সমস্যা হলে ফলমূল খাওয়া বন্ধ করে দেন অনেকেই বা আমরা দিয়ে থাকি। আসলে পটাশিয়াম বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে উচ্চ পটাশিয়ামযুক্ত ফলমূল যেমন কলা, ডাব, টমেটো এড়িয়ে চলতে বলা হয়। তবে আমরা খেতে পারি পেঁপে, আনারস, পেয়ারা, আপেল, সবুজ এবং লাল, নাশপাতি এসব কিডনিবান্ধব ফল। এগুলো পরিমাণমতো খাওয়া যায়। ফলই খাওয়া যাবে না, কোন সমস্যা নাই বা এটা ঠিক নয়।---------

৩. প্রোটিন খেতে পারবেন না





সরাসরি সম্প্রচার

সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top