যে দশটি খাবার খেলে উচ্চতা বাড়াতে পারে, এবং পরীক্ষিত খাবারে উচ্চতা বাড়বেই। এই খাবারগুলো খাওয়ার গুনে!

অনেকেই নিজের উচ্চতা নিয়ে বেশ হীনমন্যতায় ভুগে থাকেন। তাদের ধারণা উচ্চতা বংশগত একটি বিষয়। কিন্তু কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। মানুষের দেহের উচ্চতা বেশি হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল কিছু ব্যাপার বাদেও আরও নানা বিষয় রয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, উচ্চতার উপর প্রায় ২০% প্রভাব থাকে আমাদের পরিবেশ, খাদ্যাভ্যাস ও আমাদের দৈনন্দিন কার্যকলাপ। মানুষের শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধির নির্দিষ্ট একটি সময় রয়েছে। সাধারণত ২৫ বছরের পর মানুষের শরীরের বৃদ্ধি পাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তবে ঠিক মত খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম এই বয়সের পরও কিছুটা উচ্চতা বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। আজ আমরা এমন কিছু খাবারের সঙ্গে পরিচিত হব যা আমাদের শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। ((শিম)) শিম হচ্ছে একটি অন্যতম পুষ্টিকর খাবার। এত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ ও প্রোটিন। এই সকল উপাদান শরীরের টিস্যু ও মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে। ফলে আমাদের শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়।(ব্রোকলি) স্বাদে কিছুটা তিক্তভাব থাকায় অনেকের কাছেই এই সবজিটি পছন্দের খাবার নয়। তবে আমাদের শারিরীক উচ্চতা বৃদ্ধিতে সবুজ রঙের এই সবজিটির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এতে বিদ্যমান ভিটামিন সি, ফাইবার, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের উচ্চতা বাড়াতে সহায়তা করে। ((ঢ্যাঁড়স))উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়ক যেসব সবজি রয়েছে, এর মধ্যে অন্যতম ঢ্যাঁড়স। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, কার্বোহাইড্রেট, পানি ও আঁশ। এই সকল উপাদান গ্রোথ হরমোনের কার্যক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি করে। যা উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।((মটরশুঁটি))

শীতকালীন এই সবজিটি খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু ও সবার কাছে বেশ জনপ্রিয়। বড় ছোট সবাই খুব পছন্দ করে মটরশুঁটি খেয়ে থাকেন। মটরশুটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, লু্টেইন ও প্রোটিন আছে যা শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং উচ্চতা বাড়াতে সহায়ক।((শালগম)) ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, প্রোটিন ও ফ্যাটের আরেকটি উৎস হচ্ছে শালগম। শালগম অনেকের কাছে খুব পছন্দের সবজি। তবে যারা নিজেদের উচ্চতা বৃদ্ধি করতে ইচ্ছুক, তাদেরও পর্যাপ্ত পরিমাণে শালগম খাওয়া উচিৎ।((বাঁধাকপি)) প্রকৃতির এক অপূর্ব প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় বাঁধাকপি। এটি একটি সিজনাল সবজি। তাই যখন এই সবজি পাবেন পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, আয়রন, প্রোটিন ও ফাইবার, যা উচ্চতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ক্যানসার প্রতিরোধেও ব্যাপক ভূমিকা রাখে।((পালংশাক)) প্রায় সকলেই শাক পছন্দের খাবার। তার মধ্যে পালংশাকের রয়েছে বিশেষ কদর। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ফাইবার ও মিনারেল যা আমাদের শারিরীক বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। নিয়মিত পালংশাক খেলে অল্প কিছু দিনের মধ্যে উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। ((দুধ)) প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, মিনারেলসহ অনেকগুলো ভিটামিন পাওয়া যায় এক গ্লাস দুধে। ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করে তোলে। দুধে থাকা ফ্যাট তার শরীর এবং মস্তিষ্কের জন্য বেশ উপকারী। টকদই এবং পনির দুধের পরিবর্তে খাওয়াতে পারেন।((গাজর)) ভিটামিন এ সমৃদ্ধ এই সবজিটি প্রোটিন সমন্বয় করতে সাহায্য করে। গাজর রান্না করে খাওয়ার চেয়ে কাঁচা খাওয়া বেশ উপকারী। কাঁচা গাজর সালাদ অথবা রস করে খাওয়াতে পারেন।((ডিম)) ছোট্ট একটি ডিম হাজারো ভিটামিনে ভরা। এর ভিটামিন বি-১২ আমাদের গ্রহণকৃত খাবারকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।একটি ডিমে প্রায় ৩০০ মাইক্রোগ্রাম কোলাইন থাকে। যা কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম, স্নায়ু, যকৃত ও মস্তিষ্কের জন্য ভালো।ডিমে রয়েছে আয়রন, জিংক, ফসফরাস। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আর ফসফ------





সরাসরি সম্প্রচার

সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top