কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ? এই বিষয়ে আজকে আমরা জানতে পারবো, হরিণের নাভী কুস্তুরীর কার্যকারিতা কি?

কস্তুরী কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ? এই বিষয়ে আজকে আমরা জানতে পারবো,

হরিণের নাভী কুস্তুরীর কার্যকারিতা কি?

কস্তুরী  কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?---

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল । এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি।

কস্তুরী মূলত পুরুষ হরিণের পেটে অবস্থিত সুগন্ধী গ্রন্থি নিঃসৃত সুগন্ধীর নাম। মিলন ঋতুতে পুরুষ হরিণের পেটের কাছের কস্তুরী গ্রন্থি থেকে সুগন্ধ বের হয়, যা মেয়ে হরিণকে আকৃিষ্ট করে ৷ ঋতুর শেষে তা হরিণের দেহ থেকে খসে পরে যায় ৷ সেটা সংগ্রহ করে রোদ শুকিয়ে কস্তুরী তৈরি করা হয় ৷

কস্তুরী খুব দামী সুগন্ধি, যা মোঘলরা ব্যবহার করত বলে জানা যায় ৷

কস্তুরী_কি ? এবং কোথায় পাওয়া যায় ?

হরিণের দশ বছর বয়সে নাভির গ্রন্থি পরিপক্ব হয়। এ সময় হরিণটিকে হত্যা করে নাভি থেকে তুলে নেওয়া হয় পুরো গ্রন্থিটি। তারপর রোদে শুকানো হয়। একটা পূর্ণাঙ্গ কস্তুরী গ্রন্থির ওজন প্রায় ৬০-৬৫ গ্রাম। …

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

হরিণের নাভিতে সুগন্ধি

সুগন্ধির প্রধান উৎস হচ্ছে প্রকৃতি। উদ্ভিদ ও এর লতাপাতা, ফুল, ফল, মূল, কাণ্ড থেকে যেমন সুগন্ধি সংশ্লেষিত হয়, তেমনই অনেক প্রাণী থেকেও বিভিন্ন রকমের সুগন্ধি পাওয়া যায় । সুগন্ধি দ্রব্যের মধ্যে কস্তুরী বহুকাল থেকেই প্রসিদ্ধ। প্রাচীন ভারতীয় সভ্য সমাজে এই সুগন্ধিকে আদর করে বলা হতো ‘ললিতা’। কবি-সাহিত্যিকরা এর সৌরভে সব সময়ই মুগ্ধ এবং এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকেন। ভারতীয় সাহিত্যে কস্তুরীর সুবাসের প্রয়োগ আদিকাল হতেই পাওয়া যায়।

এটি বিশেষ ধরনের প্রাণিজ সুগন্ধি। হরিণের নাভি থেকে পাওয়া যায় এই কস্তুরী, যা মহামূল্যবান সুগন্ধি হিসেবে পরিচিত।

কস্তুরীনামা: সুগন্ধি বহু গুণসম্পন্ন এবং বহু নামসম্পন্ন। এর ঘ্রাণ প্রকৃত যোজনগন্ধা বললে কম বলা হয়। কথিত আছে কস্তুরীর এক তিল পরিমাণ কোন বাড়িতে ফেললে বহু বছর সেখানে এর ঘ্রাণ থাকে। তিন হাজার ভাগ নির্গন্ধ পদার্থের সঙ্গে এর এক ভাগ মেশালে সমস্ত পদার্থই সুবাসিত হয় কস্তুরীর ঘ্রাণে।

কস্তুরী সংগ্রহকারীরা এই সুগন্ধিকে প্রায় প্রকৃত অবস্থায় রাখেন না; সচরাচর অন্য পদার্থের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করেন। অন্য পদার্থের মধ্যে রক্ত বিশেষ একটি উপাদান। শুকিয়ে যাওয়া রক্তের সঙ্গে কস্তুরীর বিশেষ সাদৃশ্য আছে । কস্তুরীর সুবাসেও আছে বৈচিত্র্য এবং এটি ভিন্ন ভিন্ন নামেও পরিচিত। যেমন- কস্তুরীকা, কস্তুরীকাণ্ডজ, মৃগনাভি, মৃগমদ, মৃগনাভিজ, মৃগনাভিজা, মৃগাণ্ডজা, মৃগ, মৃগী, নাভি, মদনী, বেধমুখ্যা, মার্জারী, সুভগা, বহুগন্ধদা, শ্যামা, কামান্ধা, মৃগাঙ্গজা, কুরঙ্গনাভী, শ্যামলা, মোদিনী, অন্ডজা, লাক্ষী, নাড়ী, মদ, দর্প, মদাহ্বা, মদার, গন্ধধূলী, গন্ধকোলিকা, যোজনগন্ধা, জনগন্ধিকা, গন্ধশেখর, বাতামোদ, মার্গ, ললিতা।

কে তুমি যোজনগন্ধা: সুগন্ধি ফুলের মতোই যুগ যুগ ধরে মানুষের দৃষ্টি কেড়েছে কস্তুরী মৃগ। এই মৃগ অর্থাৎ হরিণ এক প্রজাতির পুরুষ হরিণ। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক ডিয়ার’। এরা খুব লাজুক স্বভাবের। তাই নিরিবিলি বাস করে। বিচরণ করে একান্ত নির্জনে।

হিমালয় পর্বতমালার উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উৎকৃষ্ট কস্তুরীমৃগ পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে একপ্রকার ছোট আকারের হরিণ আছে, তারা ছাগলের চেয়ে বড় নয় কিন্তু দেখতে অত্যন্ত সুন্দর। এদের পা অতি সরু, মাথা সুন্দর এবং চোখ চমৎকার উজ্জ্বল । এই হরিণ অন্য হরিণ থেকে আলাদা নয়। অত্যন্ত শীতল পার্বত্য পরিবেশে বাস করায় এদের লোম সরু না হয়ে অত্যন্ত মোটা ও পালকের মতো হয়। এ ছাড়া পামির মালভূমির গ্রন্থি পর্বতমালায় তৃণভূমি সমৃদ্ধ উপত্যকায় এই হরিণ পাওয়া যায়।

আরো বলেছেন, শুধু প্রাণী নয়, কিছু কিছু গাছ আছে, যাদের থেকেও কস্তুরী তৈরি করা সম্ভব।

আজকাল গবেষণাগারে এগুলো কৃত্রিমভাবে সংশ্লেষিত হচ্ছে। জার্মানি ও সুইডেনের বিজ্ঞানীরা ল্যাবরেটরিতে কৃত্রিম উপায়ে মাস্ক কোন নামে বিশেষ ধরনের কস্তুরী তৈরি করছেন।

শেষের কথা: প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে নানা রকম সুগন্ধির ব্যবহার। ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় এই সুগন্ধি। জীবনযাত্রার অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে আমরা সুগন্ধি কমবেশি ব্যবহার করে থাকি। আর এর জন্য কস্তুরীর জুড়ি নেই।

ভিপি ও পার্সেলে ওষুধ কুরিয়ার করা হয়

পুরুষদের যৌন দুর্বলতা, দ্রুত বীর্যপাত , পুরুষত্বহীনতা , ধ্বজভঙ্গ , স্বপ্নদোষ , স্পারম্যাটোরিয়া , হস্তমৈথুন অভ্যাস ও এর কুফল , লিঙ্গের অসারতা, সিফিলিস , গনোরিয়া , প্রসাবে জ্বালাপোড়া , নারীদের জরায়ু সংক্রান্ত ব্যাধি , ঋতুস্রাবের অনিয়মিততা , লিউকোরিয়া , স্তন টিউমার /, বন্ধ্যাত্ব ও অন্যান্য স্ত্রীরোগসমূহের আধুনিক , পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ও সফল হারবাল চিকিত্সা।

নানাবিধ যৌন সমস্যায় জর্জরিত তরুণদের চিকিৎসা দিয়ে আসছি সেই ২০০০ সাল থেকে। সমস্ত বিশ্বে রয়েছে আমাদের হাজার হাজার শুভাকাঙ্ক্ষী। যৌন সংক্রান্ত যেকোন সমস্যায় নিঃসংকোচে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা নির্মূলে যথাযথ ট্রিটমেন্ট দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।

আমাদের সেবা সমূহ :-

গবেষণালব্ধ আধুনিক হারবাল পদ্ধতিতে যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

* হাঁপানী/এজমা/শ্বাসকষ্ট/পুরাতন কাঁশি

* যৌন রোগ/ অক্ষমতা/স্থায়ীত্বহীনতা

* ধাতু দূর্বলতা/ধাতু তরল/অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ

* প্রস্রাবের আগে ও পরে ধাতুক্ষয়

* গনোরিয়া/প্রস্রাবের রাস্তায় পুজ পড়া

* সিফিলিস/প্রসাবে জ্বালা যন্ত্রনা

* গ্যাষ্ট্রিক/বুক জ্বলা/কোষ্টকাঠিন্য

* জন্ডিস অরুচি/বদহজম

* ব্রণ/চুলকানী/চর্মরোগ পাইলস্ অর্শ্ব

* নতুন ও পুরাতন আমাশয়

* ডায়াবেটিস/ঘন ঘন প্রস্রাব

* অনিয়মিত মাসিক/সাদাস্রাব (লিকুরিয়া) স্তনের যে কোন সমস্যা

* হেপটাইটিস ভি-ভাইরাস VDRL-Reactive,

* HBS Ag (+ve) ১০০ % গ্যারান্টিসহ সু-চিকিৎসা দেওয়া হয়।

= শ্বাস-কষ্ট হাঁপানির লক্ষন ও স্থায়ী চিকিৎসা: (১০০% বিফলে ফেরত যোগ্য।)

———————————————————

বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার, ডা: এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন। সরাসরি যোগাযোগ-এর ঠিকানা

মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭

হট লাইন-01763663333 ডাঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান

ইমু নাম্বার 01850062000

ওয়েব সাইট। www.kolikataherbalcare.com/





সরাসরি সম্প্রচার

সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top