বয়স যদি ২৫-৪০, তাহলে প্রতিদিন খেতেই হবে এই লবঙ্গ চা। যৌবনে লবঙ্গ চা পানের বহুবিধ উপকারিতা।নানা রকম চা এবং তাদের স্বাস্থ্যগুণ।

 

---

এই বিষয়ে আরও জানাচ্ছেন ডাক্তার হাফেজ ক্বারী মোঃ মাহবুবুর রহমান।
তাহলে প্রতিদিন খেতেই হবে এই চা
চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে যারা চর্চা করেন তাদের মতে প্রতিদিন দুবার করে লবঙ্গ চা খাওয়া শুরু করেল শরীরে প্রবেশ ঘটতে শুরু করে ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন কে, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্য়াঙ্গানিজ সহ আরও একাধিক উপকারি উপাদান, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। যেমন ধরুন…১. দেহের অন্দরে প্রদাহের মাত্রা হ্রাস পায়: নানা কারণে অনেক সময়ই আমাদের শরীরের অন্দরে প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন রেট এতটাই বেড়ে যায় যে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের উপর খারাপ প্রভাব পরে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নানা রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। আর এমনটা কিন্তু যে কারও সঙ্গে হতে পারে। কিন্তু যদি চান আপনার সঙ্গে না ঘটুক, তাহলে নিয়মিত লবঙ্গ চা খেতে ভুলবেন না যেন! কারণ এমনটা করলে শরীরে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে প্রদাহের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আর কোনও আশঙ্কাই থাকে না।
২. ক্যান্সার দূরে থাকে: লবঙ্গের অন্দরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-ক্যান্সার এজেন্ট। তাই তো প্রতিদিনের ডায়েটে লবঙ্গ চা জায়গা করে নিলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরের অন্দরে ক্যান্সার নিরোধক উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে দেহের ইতিউতি ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা যায় কমে। ৩. রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ: সরকারি এবং বেসরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত এক দশকে আমাদের দেশে যে হারে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েছে, তাতে আমাদের দেশ সারা বিশ্বের মধ্যে ডায়াবেটিস ক্যাপিটালে পরিণত হয়েছে। আর সবথেকে ভয়ের বিষয় হল প্রতি বছর নতুন করে এই মারণ রোগে যারা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের বেশিরভাগেরই বয়স ৪০ এর নিচে। এমন পরিস্থিতিকে যুব সমাজদের সুস্থ রাখতে পারে একমাত্র লবঙ্গ চা। কারণ এই প্রকৃতিক উপাদানটির অন্দরে উপস্থিত নিগেরিয়াসিন, শরীরে প্রবেশ করার পর ইনসুলিনের কর্মক্ষমতাকে এতটাই বাড়ায়ে দেয় যে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার সুযোগই পায় না। ৪. স্ট্রেস লেভেল নিমেষে কমে যায়: ডায়াবেটিসের পর যে সমস্যাটা গত কয়েক বছরে বেশ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তা হল স্ট্রেস। পরিসংখ্যান বলছে আমাদের দেশের যুব সমজারে সিংহভাগই স্ট্রেসের শিকার। আর ভয়ের বিষয় হল যে কটা মারণ রোগ এখন এদেশে দাপাদাপি করছে, তার প্রায় সবকটির সঙ্গেই স্ট্রেসের সরাসরি যোগ রয়েছে। তাই তো বলি বন্ধু এমন মারণ পরিস্থিতির খপ্পরে পরতে যদি না চান, তাহলে প্রতিদিন লবঙ্গ চা খেতে ভুলবেন না যেন! কারণ এই পানীয়টির অন্দরে উপস্থিত নানাবিধ উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করা মাত্র “ফিল গুড” হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্ট্রেস লেভেল কমতে একেবারে সময় লাগে না।
৫. চটজলদি আর্থ্রাইটিসের যন্ত্রণা কমে: লবঙ্গে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ এই ধরনের হাড়ের রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে এক কাপ লবঙ্গ চা বানিয়ে কয়েক ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। তারপর সেই ঠান্ডা চা ব্যথা জায়গায় কম করে ২০ মিনিট লাগালে দেখবেন যন্ত্রণা একেবারে কমে গেছে। প্রসঙ্গত, জয়েন্ট পেন কমানোর পাশাপাশি পেশির ব্যথা এবং ফোলা ভাব কমাতেও এই ঘরোয়া ঔষধিটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৬. জ্বরের চিকিৎসায় কাজে আসে: লবঙ্গে থাকা ভিটামিন কে এবং ই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে শরীরে উপস্থিত ভাইরাসেরা সব মারা পরে। ফলে ভাইরাল ফিবারের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার হয়ে যাওয়ার পর সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়।
৭. দাঁতের ব্যাথা নিমেষে কমে যায়: লবঙ্গতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু বিক্রিয়া করে যে নিমেষে দাঁতের যন্ত্রণা কমে যায়। তাই তো এবার থেকে দাঁতে অস্বস্তি বা মাড়ি ফোলার মতো ঘটনা ঘটলে এক কাপ গরম গরম লবঙ্গ চা খেয়ে নেবেন। দেখবেন উপকার পাবেন।কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন. ডায়াবেটিস, চর্ম,সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা.হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস).অশ্ব গেজ.ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।,কলিকাতা হারবাল মোঃ পুর বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা 01971198888 /ইমু নাম্বার 01741331199 http://www.kolikataherbalcare.com/





সরাসরি সম্প্রচার

সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top