আখ বা গেন্ডারি উপকারিতা ও গুনাগুন এর ১০টি বিষয় উল্লেখ করা হলো

 

------------

 

আখের দেশ বাংলাদেশ এ কথাটি সব জায়গায় অতি পরিচিত বার্তা আখকে দেশীয় ভাষায় গেন্ডারি ও বলা হয়। আখ বা গেন্ডারি আমাদের অনেকেরই বেশ পছন্দের একটি ফল। তবে এই ফলটির খোসা ছাড়ানো একটু কষ্টকর বলে অনেকেই আখের রসটাই পান করতে অভ্যস্ত। আখের রসে অনেক উপকারিতা আছে। তবে রস যেন স্বাস্থ্যকর পদ্ধতিতে আহরণ করা হয় তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল নিষ্কাশিত রস ব্যবহার এবং পান করা জরুরী। কেননা এটি নিঃসরণের ১৫ মিনিটের মধ্যে তা অক্সিডাইস্ড হতে থাকে। মাত্র ১ গ্লাস আখের রস প্রায় ৭টি মারাত্মক শারীরিক সমস্যা থেকে দূরে রাখবে। আখের রস খারাপ মাত্রার কোলেস্টেরল কমায়, ইহা শরীরকে পরিষ্কার করে, উন্নত করে মেটাবলিজম এবং জীবাণুমুক্ত করতে সাহায্য করে।১. নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ ও দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ করে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ পুষ্টির ঘাটতির কারণেও হতে পারে যা আখের রস পান করার মাধ্যমে পূরণ করা যায়। যদি আপনার দাঁত ক্ষয়ের পাশাপাশি নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধের সমস্যাও থাকে তাহলে আখের রস পান করাই হচ্ছে সবচেয়ে ভালো ঘরোয়া প্রতিকার। আখের রসে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মত খনিজ উপাদান থাকে যা দাঁতের এনামেল গঠনে সাহায্য করে। আখে উচ্চমাত্রার খনিজ থাকার কারণে এটি দাঁতের ক্ষয় এবং দুর্গন্ধযুক্ত নিঃশ্বাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই চকচকে সাদা দাঁত পেতে প্রতিদিন এক গ্লাস আখের রস পান করুন। ২. ইনস্ট্যান্ট অ্যানার্জি বুস্টার যদি আপনি ডিহাইড্রেশনে ভুগে থাকেন তাহলে এক গ্লাস আখের রস পান করুন। কারণ আখের রস তাৎক্ষণিক শক্তির সঞ্চয় ও তৃষ্ণা নিবারণের খুব ভালো উৎস। আখের রসে চিনি বা সুক্রোজ থাকে যা খুব সহজেই শরীরে শোষিত হয়। এই চিনি শরীরের হারিয়ে যাওয়া চিনির মাত্রাকে পুনরায় পূর্ণ করতে কাজে লাগে। এই রসে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ। এই গ্লুকোজ মুহূর্তেই মানব দেহ রিহাইড্রেট করে চাঙা করে তোলে। ৩. নিরাপদ গর্ভধারণ নিশ্চিত করে

আখের রস গর্ভবতী নারীদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত করলে উপকার লাভ করা যায়। এটি গর্ভধারণে সাহায্য ও নিরাপদ গর্ভাবস্থা নিশ্চিত করে। আখের রসে প্রচুর ফলিক এসিড বা ভিটামিন বি ৯ থাকে যা স্পিনা বিফিডা এর মত জন্মগত ত্রুটি থেকে সুরক্ষা দেয়। এছাড়াও গবেষণায় জানা হয় যে, নারীর ডিম্বস্ফুটনের সমস্যা কমায় এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। ৪. লিভারের সমস্যা দূর করে আখের রসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে। এছাড়াও লিভারে সংক্রমণ হওয়া রক্ষা করে এবং বিলিরুবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এই কারণে ডাক্তার জন্ডিস রোগীদের আখের রস পান করার পরামর্শ দেন। পিত্তরস জমে গেলে লিভারের কার্যকারিতা কমে যায় বলে জন্ডিস হয়। শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রেখে দ্রুত রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে আখের রস। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে প্রতিদিন দুই বেলা আখের রস পান করুন। ৫. হজম সংক্রান্ত সমস্যা প্রতিরোধ করে আখের রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। এই পটাশিয়াম অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে যা হজমে সহায়তা করে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে। ৬. ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে অনেকেই ভাবতে পারেন প্রাকৃতিক চিনি সমৃদ্ধ আখের রস ডায়বেটিস রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। আখের রসে ডায়েবেটিস চিনির চাইতেও কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর অন্যান্য যে কোন আর্টিফিশিয়াল চিনির বিপরীতে। ৭. ব্রণ দূর করে আখের রস ব্রণের মত ত্বকের সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। এজন্য আখের রসের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্টটি মুখে ও ঘাড়ে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। তারপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখ ও ঘাড় মুছে পরিষ্কার করুন। সপ্তাহে একদিন এটি ব্যবহার করুন। আখের রসে আলফা হাইড্রক্সি এসিড থাকে যা অনেকটা গ্লাইকলিক এসিডের মতোই কাজ করে। ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ হয়ে গেলে ব্রণের সৃষ্টি হয়। আখের রস ত্বককে এক্সফলিয়েট হতে সাহায্য করে এবং মরা চামড়ার জমার পরিমাণ কমায়। ৮. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে জার্নাল অফ
ফাইটোকেমিস্ট্রি’তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায় আখের রসে বিদ্যমান ফ্লেভোনস দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি ও ছড়ানো প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। আখের রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রোস্টেট ও স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। ৯. ফেব্রাইল ডিজঅর্ডার নিরাময়ে ফেব্রাইল ডিজঅর্ডার এর সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে আখের রস। ফেব্রাইল ডিজঅর্ডার এর সমস্যায় উচ্চমাত্রার জ্বর থাকে। এর ফলে শরীরের প্রোটিন কমে যায়। আখের রস প্রোটিনের ক্ষতি পূরণে সাহায্য করে।১০. পানি শূন্যতা দূর করে পানি শূন্যতা এই গরমে খুবই স্বাভাবিক একটি সমস্যা যা নানা রোগ বয়ে নিয়ে আসে। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও ম্যাংগানিজ সমৃদ্ধ এই আখের রস ইলেক্টোলাইট ও পানির শূন্যতা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন.চর্ম.সাস্থ্যহীনতা মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।, কলিকাতা হারবাল মোঃ পুর বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোঃ পুর ঢাকা , 01971198888 /ইমু নাম্বার 01741331199 http://www.kolikataherbalcare.com/





সরাসরি সম্প্রচার

সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top